কোন পথে জাইমা ও জাফিয়া

1 min read

নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে ‘সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ’। অসৎ, দুশ্চরিত্র, দুর্নীতিবাজ ও প্রতারকের সাথে মিশলে সহজ-সরল মানুষও অসৎ হয়ে যায়। বিএনপির পলাতক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংস্পর্শে এসে তার দুই কন্যাও দুশ্চরিত্রা ও অসৎ হয়ে উঠছে। পরিবারের প্রধান দুর্নীতিবাজ হলে সেই প্রবণতা সন্তানদের মাঝেও গড়ে ওঠে। সুতরাং ভবিষ্যতে যদি বিএনপির দায়িত্ব জাইমা রহমান বা জাফিয়া রহমানের হাতে যায় তারাও বাবা তারেক রহমানের মতো দুর্নীতি ও মহালুটপাটে মেতে উঠবেন বলেও মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক একাধিক সূত্র বলছে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান, বেগম জিয়া ও তারেক রহমান পারিবারিক সূত্রে দুর্নীতি করার যোগ্যতা অর্জন করেছেন। জিয়া অবৈধভাবে ক্ষমতা গ্রহণ করেন, বেগম জিয়া-তারেক রহমানও ক্ষমতায় থাকতে ব্যাপক দুর্নীতি করেছেন-লুটপাট করেছেন। আর দুর্নীতি, অসততা ও প্রতারণা জিনগত কারণে জাইমা-জাফিয়ার রক্তেও প্রবাহিত হচ্ছে। সুতরাং, তারেককন্যা জাইমা-জাফিয়াও পারিবারিক সূত্রধরেই অসৎ, দুশ্চরিত্র ও প্রতারক হবেন। সুতরাং তারাও বিস্তর দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়বেন এবং চরমভাবে বিএনপির ক্ষতি করবেন। কারণ যাবতীয় অপকর্মের শিক্ষা পারিবারিকভাবে পেয়েছেন জাইমা-জাইফা রহমান।

জানা গেছে, এরই মধ্যে জাইমা-জাফিয়াকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছে তারেক-জোবায়দা দম্পতি। বিশেষ করে জাইমা রহমানের উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন, প্রেমের নামে নষ্টামি, চরম বিলাসিতা, দামি গাড়িতে চলা, লেটনাইট পার্টির নামে বেহায়াপনায় চরম বিব্রত হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। আর জাইমাকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় জাফিয়া রহমানও নষ্টামির পথে পা বাড়াতে পারে বলেও শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন তারেক-জোবায়দা।

লন্ডনের কিংস্টনকেন্দ্রীক একটি সূত্র বলছে, জাইমা রহমানের উচ্ছৃঙ্খল জীবন যাপনের কারণে প্রায়শই রাতে তারেক রহমানের বাড়ি থেকে চিল্লাচিল্লির শব্দ পাওয়া যায়। চরম বিলাসী ও বিশৃঙ্খল জীবন যাপনের কারণে জাইমাকে প্রায়শই বকাঝকা করেন তারেক-জোবায়দা। জাইমার বেহিসাবি জীবনের কারণে ছোট মেয়ে জাফিয়া রহমানও নষ্টামির পথে চলে যেতে পারে বলেও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারেক দম্পতি। অবশ্য দুই কন্যার বেহিসাবি, চরম বিলাসিতা ও উচ্ছৃঙ্খল জীবন-যাপনের জন্য তারেক রহমানকেই দায়ী করেন জোবায়দা রহমান। শাশুড়ি বেগম জিয়ার মতোই তারেকের দুই কন্যাও চরম হিংসুক, বেহিসাবি ও অহংকারী হয়েছেন বলেও প্রায়শই ক্ষোভ প্রকাশ করেন জোবায়দা রহমান।

আরও পড়তে পারেন

+ There are no comments

Add yours