এখনও লঘুচাপ হয়ে নেত্রকোনায় অবস্থান করছে ফণী

1 min read

নিউজ ডেস্ক: পাবনা-টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ অঞ্চল ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় অবস্থানরত স্থল গভীর নিম্নচাপটি (ফণী) আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে প্রথমে নিম্নচাপ এবং পরিবর্তীতে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা অঞ্চলে অবস্থান করছে। এটি পরবর্তীতে আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়বে।

শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে পাঠানো বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতরের ৪৬ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই সিরিজে আবহাওয়ার আর কোনো বিশেষ বিজ্ঞপ্তি প্রচারিত হবে না।

আবহাওয়াবিদ এ কে এম রুহুল কুদ্দুছ সই করা ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘স্থল নিম্নচাপটির প্রভাবে বাংলাদেশের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে এবং দেশের কিছু কিছু স্থানে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে।’

তাতে আরও বলা হয়, ‘উত্তর বঙ্গোপসাধরে বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্য রয়েছে এবং এর ফলে উত্তর বঙ্গোপসাগরে এবং বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে দমকা/ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সাগর উত্তাল রয়েছে।’

‘চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।’

‘অমাবশ্যা ও বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের কারণে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, ভোলা, হাতিয়া, সন্দ্বীপ, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোয় ২ থেকে ৪ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।’

‘উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।’

আরও পড়তে পারেন

+ There are no comments

Add yours